ঢাকা ০৭:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
১২৭ বার পড়া হয়েছে

পানি উন্নয়ন বোর্ড শ্রমিকনেতা আবুল কাশেম চৌধুরীর জন্য দোয়া মুনাজাত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক প্রকাশনা সম্পাদক এবং বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও বিলস এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবুল কাশেম চৌধুরীর ৭ম মৃত্যু বার্ষিকীতে তার রূহের মাগফিরাতের জন্য বুধবার বাদ আসর পানি উন্নয়ন বোর্ড জামে মাসজিদে দোয়া মুনাজাত অনুষ্ঠিত হয় । বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল বরিশাল মহানগর শাখার সংগ্রামী আহবায়ক মোঃ ফয়েজ আহমেদ খান সহ এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বরিশাল মহানগর শ্রমিকদলের সদস্য সচিব মোঃ শহিদুল ইসলাম সিকদার , বরিশাল জেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাইফুল ইসলাম , বরিশাল জেলা শ্রমিকদলের সহ সভাপতি মোঃ মহসিন , বরিশাল মহানগর শ্রমিকদলের যুগ্ম আহবায়ক মোতালেব মৃধা , যুগ্ম আহবায়ক হারুন অর রশিদ , যুগ্ম আহবায়ক প্রিয়া তালুকদার , ১ নং সদস্য মহিউদ্দিন আহমেদ , সদস্য আলতাব হোসেন , শামসুল হক সরদার , সদস্য এবিএম মিজানুর রহমান , সদস্য ওমর হাওলাদার , সদস্য আরজু মৃধা , সদস্য মোঃ রাশেদ মৃধা , সদস্য মোহাম্মদ হান্নান প্রমুখ । বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের রূহের মাগফিরাত , বিএনপি চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুস্থতা সহ বিগত ১৭ বছরে জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আহত এবং নিহত নেতাকর্মীদের জন্য বিশেষ মুনাজাত অনুষ্ঠিত হয় ।

পানি উন্নয়ন বোর্ড শ্রমিকনেতা আবুল কাশেম চৌধুরীর জন্য দোয়া মুনাজাত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক প্রকাশনা সম্পাদক এবং বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও বিলস এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবুল কাশেম চৌধুরীর ৭ম মৃত্যু বার্ষিকীতে তার রূহের মাগফিরাতের জন্য বুধবার বাদ আসর পানি উন্নয়ন বোর্ড জামে মাসজিদে দোয়া মুনাজাত অনুষ্ঠিত হয় । বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল বরিশাল মহানগর শাখার সংগ্রামী আহবায়ক মোঃ ফয়েজ আহমেদ খান সহ এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বরিশাল মহানগর শ্রমিকদলের সদস্য সচিব মোঃ শহিদুল ইসলাম সিকদার , বরিশাল জেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাইফুল ইসলাম , বরিশাল জেলা শ্রমিকদলের সহ সভাপতি মোঃ মহসিন , বরিশাল মহানগর শ্রমিকদলের যুগ্ম আহবায়ক মোতালেব মৃধা , যুগ্ম আহবায়ক হারুন অর রশিদ , যুগ্ম আহবায়ক প্রিয়া তালুকদার , ১ নং সদস্য মহিউদ্দিন আহমেদ , সদস্য আলতাব হোসেন , শামসুল হক সরদার , সদস্য এবিএম মিজানুর রহমান , সদস্য ওমর হাওলাদার , সদস্য আরজু মৃধা , সদস্য মোঃ রাশেদ মৃধা , সদস্য মোহাম্মদ হান্নান প্রমুখ । বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের রূহের মাগফিরাত , বিএনপি চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুস্থতা সহ বিগত ১৭ বছরে জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আহত এবং নিহত নেতাকর্মীদের জন্য বিশেষ মুনাজাত অনুষ্ঠিত হয় ।

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।